ঢাকা ০২:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজবাড়ীতে হালি পেঁয়াজ চাষে ব্যস্ত কৃষকরা

দেশ পত্র
  • আপডেট সময় : ০৪:০০:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫ ২৭ বার পড়া হয়েছে

সারাদেশের মোট উৎপাদিত পেঁয়াজের ১৪ শতাংশই আসে রাজবাড়ী জেলা থেকে। বর্তমানে হালি পেঁয়াজ রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন জেলার কৃষকরা। রোপণ শেষে অনেকেই এখন ব্যস্ত ক্ষেত পরিচর্যায়।

তবে এ বছর বিএডিসির সরবরাহকৃত প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ থেকে চারা না গজানোয় প্রায় চার হাজার কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। বাধ্য হয়ে শেষ মুহূর্তে বেশি দামে বীজ কিনতে হয়েছে কৃষকদের। এছাড়া সার, কীটনাশক, শ্রমিক মজুরি এবং সেচ খরচ বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচও অনেক বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন তারা।

সদর উপজেলার বাজিতপুর গ্রামের কৃষক ছলেমান শেখ বলেন, “কৃষি বিভাগ থেকে দেওয়া প্রণোদনার বীজ থেকে কোনো চারা গজায়নি। শেষ সময়ে আমাদের পাঁচ হাজার টাকা কেজি দরে বীজ কিনে চারা উৎপাদন করতে হয়েছে। উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় আমাদের কষ্ট অনেক বেড়ে গেছে।”

অন্যদিকে, কৃষি বিভাগের আশা, এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এক থেকে দেড় হাজার হেক্টর বেশি জমিতে হালি পেঁয়াজের আবাদ হবে।

কৃষকরা সরকারের কাছে পেঁয়াজের মূল্য নির্ধারণের দাবি জানিয়েছেন, যাতে উৎপাদন খরচের তুলনায় ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

রাজবাড়ীতে হালি পেঁয়াজ চাষে ব্যস্ত কৃষকরা

আপডেট সময় : ০৪:০০:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫

সারাদেশের মোট উৎপাদিত পেঁয়াজের ১৪ শতাংশই আসে রাজবাড়ী জেলা থেকে। বর্তমানে হালি পেঁয়াজ রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন জেলার কৃষকরা। রোপণ শেষে অনেকেই এখন ব্যস্ত ক্ষেত পরিচর্যায়।

তবে এ বছর বিএডিসির সরবরাহকৃত প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ থেকে চারা না গজানোয় প্রায় চার হাজার কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। বাধ্য হয়ে শেষ মুহূর্তে বেশি দামে বীজ কিনতে হয়েছে কৃষকদের। এছাড়া সার, কীটনাশক, শ্রমিক মজুরি এবং সেচ খরচ বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচও অনেক বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন তারা।

সদর উপজেলার বাজিতপুর গ্রামের কৃষক ছলেমান শেখ বলেন, “কৃষি বিভাগ থেকে দেওয়া প্রণোদনার বীজ থেকে কোনো চারা গজায়নি। শেষ সময়ে আমাদের পাঁচ হাজার টাকা কেজি দরে বীজ কিনে চারা উৎপাদন করতে হয়েছে। উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় আমাদের কষ্ট অনেক বেড়ে গেছে।”

অন্যদিকে, কৃষি বিভাগের আশা, এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এক থেকে দেড় হাজার হেক্টর বেশি জমিতে হালি পেঁয়াজের আবাদ হবে।

কৃষকরা সরকারের কাছে পেঁয়াজের মূল্য নির্ধারণের দাবি জানিয়েছেন, যাতে উৎপাদন খরচের তুলনায় ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হয়।