ঢাকা ০৩:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শীতে যেসব প্রসাধনী এড়ানো উচিত

দেশ পত্র
  • আপডেট সময় : ০৪:২৭:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫ ৪০ বার পড়া হয়েছে

শীতে কিছু প্রসাধনী ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা উচিত, কারণ শীতকালে ত্বক থাকে শুষ্ক এবং সেনসিটিভ। কিছু প্রসাধনী ত্বকের আরও শুষ্কতা ও সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। শীতে এড়ানো উচিত এমন কিছু প্রসাধনী নিচে উল্লেখ করা হলো:

  1. অ্যালকোহলযুক্ত টোনার: শীতকালে অ্যালকোহল সমৃদ্ধ টোনার ত্বককে আরও শুষ্ক এবং আঘাতপ্রাপ্ত করতে পারে। অ্যালকোহল ত্বকের প্রাকৃতিক তেল মুছে দেয়, ফলে শুষ্কতা বৃদ্ধি পায়। তাই অ্যালকোহল মুক্ত টোনার ব্যবহার করা উচিত।
  2. হালকা সাবান বা ফেসওয়াশ: অনেক হালকা সাবান ত্বক থেকে অতিরিক্ত তেল সরিয়ে ফেলতে পারে, যা শীতে ত্বকের শুষ্কতা আরও বাড়ায়। শীতে ত্বকের পিএইচ ব্যালান্স বজায় রাখতে ময়শ্চারাইজিং সাবান ব্যবহার করা উচিত।
  3. সক্রিয় স্ক্রাব: ত্বকে মৃত কোষ সরাতে স্ক্রাবিং করা জরুরি, তবে শীতকালে শক্ত স্ক্রাব বা এক্সফোলিয়েটর ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা উচিত। এটি ত্বককে আরও আঘাত করতে পারে এবং শুষ্কতা বাড়ায়।
  4. অধিক ফ্রাগ্রেন্সযুক্ত প্রসাধনী: শীতে ত্বক অনেক বেশি সংবেদনশীল হয়ে ওঠে, এবং বেশি সুগন্ধি বা কেমিক্যাল যুক্ত প্রসাধনী ত্বকের আঘাত বা এলার্জির কারণ হতে পারে।
  5. অতিরিক্ত ম্যাটিফাইং ক্রিম: শীতে ত্বকের শুষ্কতা বাড়ে, তাই ম্যাটিফাইং ক্রিম বা পাউডার ত্বককে আরও শুষ্ক করে ফেলতে পারে। ময়শ্চারাইজিং ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করা উচিত।
  6. হালকা হ্যান্ডক্রিম বা লিপবাম: শীতকালে হাত এবং ঠোঁটের শুষ্কতা বাড়ে, তাই খুব হালকা বা অলিভ অয়েল সমৃদ্ধ লিপবাম এবং হ্যান্ডক্রিম ব্যবহার করা উচিত।

এটি মনে রেখে, শীতকালে ত্বকের প্রয়োজনীয় যত্ন নেওয়া ও সঠিক প্রসাধনী ব্যবহার করা জরুরি।

নিউজটি শেয়ার করুন

শীতে যেসব প্রসাধনী এড়ানো উচিত

আপডেট সময় : ০৪:২৭:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫

শীতে কিছু প্রসাধনী ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা উচিত, কারণ শীতকালে ত্বক থাকে শুষ্ক এবং সেনসিটিভ। কিছু প্রসাধনী ত্বকের আরও শুষ্কতা ও সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। শীতে এড়ানো উচিত এমন কিছু প্রসাধনী নিচে উল্লেখ করা হলো:

  1. অ্যালকোহলযুক্ত টোনার: শীতকালে অ্যালকোহল সমৃদ্ধ টোনার ত্বককে আরও শুষ্ক এবং আঘাতপ্রাপ্ত করতে পারে। অ্যালকোহল ত্বকের প্রাকৃতিক তেল মুছে দেয়, ফলে শুষ্কতা বৃদ্ধি পায়। তাই অ্যালকোহল মুক্ত টোনার ব্যবহার করা উচিত।
  2. হালকা সাবান বা ফেসওয়াশ: অনেক হালকা সাবান ত্বক থেকে অতিরিক্ত তেল সরিয়ে ফেলতে পারে, যা শীতে ত্বকের শুষ্কতা আরও বাড়ায়। শীতে ত্বকের পিএইচ ব্যালান্স বজায় রাখতে ময়শ্চারাইজিং সাবান ব্যবহার করা উচিত।
  3. সক্রিয় স্ক্রাব: ত্বকে মৃত কোষ সরাতে স্ক্রাবিং করা জরুরি, তবে শীতকালে শক্ত স্ক্রাব বা এক্সফোলিয়েটর ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা উচিত। এটি ত্বককে আরও আঘাত করতে পারে এবং শুষ্কতা বাড়ায়।
  4. অধিক ফ্রাগ্রেন্সযুক্ত প্রসাধনী: শীতে ত্বক অনেক বেশি সংবেদনশীল হয়ে ওঠে, এবং বেশি সুগন্ধি বা কেমিক্যাল যুক্ত প্রসাধনী ত্বকের আঘাত বা এলার্জির কারণ হতে পারে।
  5. অতিরিক্ত ম্যাটিফাইং ক্রিম: শীতে ত্বকের শুষ্কতা বাড়ে, তাই ম্যাটিফাইং ক্রিম বা পাউডার ত্বককে আরও শুষ্ক করে ফেলতে পারে। ময়শ্চারাইজিং ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করা উচিত।
  6. হালকা হ্যান্ডক্রিম বা লিপবাম: শীতকালে হাত এবং ঠোঁটের শুষ্কতা বাড়ে, তাই খুব হালকা বা অলিভ অয়েল সমৃদ্ধ লিপবাম এবং হ্যান্ডক্রিম ব্যবহার করা উচিত।

এটি মনে রেখে, শীতকালে ত্বকের প্রয়োজনীয় যত্ন নেওয়া ও সঠিক প্রসাধনী ব্যবহার করা জরুরি।